তৃণমূল কংগ্রেসকে পরিণত করুন নির্মূল কংগ্রেসে, ধর্মতলার সভায় ডাক বিজেপির
If
Crowds
say
something,Mamta"Kursi
Khaali
Karo
ab
Janta
aati
hai"#BJP4West
Bengal#EasternConquest
#MamtaVsBJP
pic.twitter.com/4poMYOcfzt
—
NamoMyPM
(@SunilSinghBJP)
November
30,
2014
বিকেল
৩-৩০:
ভাষণ
শেষ
করলেন
অমিত
শাহ।
বিজেপির
সভা
শেষ।
বিকেল ৩-২৫: আপনি বলেছিলেন, অমিত শাহ আবার আবার কে? আমি হচ্ছি সেই লোক, যে বাংলা থেকে তৃণমূলকে ছুড়ে ফেলতে এসেছি। হরিয়ানা, মহারাষ্ট্রে জয় কিছুই নয়, যতদিন না পশ্চিমবঙ্গে জিতছি: অমিত শাহ
বিকেল ৩-২০: সামনে কলকাতা কর্পোরেশনের ভোট। তৃণমূলকে ছুড়ে ফেলে ক্ষমতায় আনুন বিজেপিকে। কলকাতা খেকেই শুরু হোক বাংলা জয়ের পালা: অমিত শাহ
বিকেল ৩-১৫: বাংলায় মেধা আছে, শ্রম আছে, সততা আছে। নেই শুধু নেতৃত্ব। সেই জায়গা নিতে পারে বিজেপি: অমিত শাহ
বিকেল ৩-১৩: নরেন্দ্র মোদী বাংলার বিকাশ করতে চাইলেও তৃণমূল হতে দেবে না। তাই এখানে বিজেপির সরকার গড়তে হবে। আমি কথা দিচ্ছি, পাঁচ বছরে এই রাজ্যের ভোল পাল্টে দেব আমরা: অমিত শাহ
বিকেল ৩-১২: পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়ন না হলে গোটা পূর্ব ভারত পিছিয়ে থাকবে। তাই তৃণমূলমুক্ত বাংলা গড়ুন। এদের দ্বারা আর কিছু হবে না: অমিত শাহ
বিকেল ৩-১০: ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করতে গিয়ে দেশের নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করবেন না। জঙ্গিদের বাংলাদেশ প্রশ্রয় দিচ্ছে না। আপনি কেন দিচ্ছেন? মমতাকে প্রশ্ন অমিত শাহের
বিকেল ৩-০৬: বাংলাদেশি জঙ্গিরা আপনাকে মুখ্যমন্ত্রী বানায়নি। বানিয়েছে বাংলার মানুষ। তাঁদের কথা ভাবুন: অমিত শাহ
বিকেল ৩-০৫: আপনার আঁকা ছবি কে কিনল? শ্যামল সেন কমিশনই বা কেন বন্ধ হল? সাহস থাকলে বলুন, সিবিআই যাদের ধরেছে, তারা নির্দোষ: অমিত শাহ
বিকেল ৩-০৩: সিঙ্গুর নিয়ে আন্দোলন করলেও সারদা নিয়ে নয় কেন? কেন দোষীদের বাঁচাচ্ছেন: অমিত শাহ
বিকেল ৩-০০: আমাদের সভা আটকানোর চেষ্টা করতে পারেন, কিন্তু মানুষের মন থেকে বিজেপিকে বের করবেন কী করে? প্রশ্ন ছুড়লেন অমিত শাহ।
বিকেল ২-৫৮: ভাষণ দেওয়া শুরু করলেন অমিত শাহ।
দুপুর ২-৫৫: ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে সভা করলে মানুষের দুর্ভোগ হয় জানি। তবু এখানে আমরা সভা করলাম তৃণমূলকে এটা বোঝানোর জন্য যে, এই জায়গা তোমাদের মৌরসিপাট্টা নয়। বললেন রাহুল সিনহা। শেষ হল ভাষণ।
দুপুর ২-৫০: কালকে অমিত শাহের দাঁতে অপারেশন হয়েছে। আজ এসেছেন। এই হল বিজেপি, এই হলেন অমিত শাহ। আমরা কালীঘাটের পার্টি নই। সারা দেশের পার্টি। বললেন রাহুল সিনহা।
দুপুর ২-৪৫: আপনি ভরপেট খেয়ে রোজা রাখেন, ইফতারে যান। আপনার ভেক সবাই ধরে ফেলেছে। মমতার উদ্দেশে বললেন রাহুলবাবু।
দুপুর ২-৪০: যতই কান্নাকাটি করুন, যতই অরুণ জেটলি, রাজনাথ সিংয়ের কাছে যান, বাঁচতে পারবেন না। মমতাকে হুঁশিয়ারি রাহুলের।
দুপুর ২-৩৮: উত্তরবঙ্গ, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া থেকে অনেকে আসতে পারেনি। তারা এলে ভিড় কোথায় দাঁড়াত! বললেন উচ্ছ্বসিত রাহুল সিনহা।
দুপুর ২-৩৫: ভাষণ দেওয়া শুরু করলেন রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহা।
দুপুর ২-৩০: বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসের হামলায় নিহত চারজন মুসলিম ব্যক্তির পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিলেন অমিত শাহ।
দুপুর ২-২০: আজকের সভায় যা ভিড় হয়েছে, তা তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের সমাবেশের থেকেও বেশি। বললেন সিদ্ধার্থনাথ সিং।
দুপুর ২-১৭: মনে পড়ে সেই দিনের কথা, যখন বলেছিলেন, নরেন্দ্র মোদীকে কোমরে দড়ি বেঁধে দড়ি বেঁধে ঘোরাব? এখন ভাগ মদন ভাগ, এর পর ভাগ মুকুল ভাগ, ২০১৬ সালে ভাগ মমতা ভাগ। বললেন সিদ্ধার্থনাথ সিং।
দুপুর ২-১৫: মঞ্চে বক্তব্য রাখতে উঠলেন পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির পর্যবেক্ষক সিদ্ধার্থনাথ সিং।
দুপুর ২-০৫: এ বার ভাষণ দেওয়া শুরু করলেন দার্জিলিংয়ের সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া।
দুপুর ২-০০: ভাষণ দিচ্ছেন রাজ্যসভার সাংসদ চন্দন মিত্র।
দুপুর ১-৫৫: সভাস্থলে এসে পৌঁছলেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ ও রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহা।
দুপুর ১-৫০: বক্তব্য রাখলেন বাবুল সুপ্রিয়। পাঁচ মিনিটের ছোট্ট বক্তৃতা। গাইলেন গানও। বললেন, তৃণমূল কংগ্রেসকে পরিণত করতে হবে নির্মূল কংগ্রেসে।
দুপুর ১-৪৭: তৃণমূলের রাজনীতি হল 'সকালে জয় মা কালী আর বিকেলে আলি রে আলি', কটাক্ষ শমীকের।
দুপুর ১-৪৫: তৃণমূল কংগ্রেসকে নিয়ে মানুষ হতাশ। সিপিএম আলিমুদ্দিনে আছে, মানুষের পাশে নেই। তাই বিজেপিই একমাত্র বিকল্প। বললেন শমীক ভট্টাচার্য।
দুপুর ১-৩৮: মঞ্চে বক্তব্য রাখা শুরু করলেন শমীক ভট্টাচার্য।
দুপুর ১-৩৫: আমরা সবাইকে সমান চোখে দেখি। হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান, শিখ সব্বাই। ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ কোনও একটি ধর্মকে তোষণ নয়। এটাই বুঝতে হবে। বললেন তথাগত রায়।
দুপুর ১-৩০: মঞ্চে ভাষণ দিচ্ছেন তথাগত রায়। বললেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিনজন দাঙ্গাবাজকে নিয়ে বসে রয়েছেন। একজন হাজি নুরুল ইসলাম, দুই নম্বর আহমেদ হাসান ইমরান, তিন নম্বর ইদ্রিশ আলি। তিনি বিজেপিকে দাঙ্গাবাজ বলেন কী করে? ক্যানিংয়ে কিছুদিন আগে কারা দাঙ্গা বাধিয়েছিল?"
দুপুর ১-১০: বিভিন্ন জায়গায় বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের আটকানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল। হামলা চালানো হচ্ছে গাড়িতে। ধর্মতলায় দাঁড়িয়ে এমনই অভিযোগ করলেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষজন।
দুপুর ১২-৪৫: মঞ্চে ইতিমধ্যে হাজির হয়ে গিয়েছেন পি সি সরকার, অসীম ঘোষ, তথাগত রায়, সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া, শমীক ভট্টাচার্য, বাবুল সুপ্রিয় প্রমুখ বিজেপি নেতারা। কিছুক্ষণ পর এসে পড়বেন রাহুল সিনহা, অমিত শাহ।